Posts by malinsarkar

0 votes

সুভাষচন্দ্র বসু আন্দামান দ্বীপকে শহীদ এবং নিকোবর দ্বীপকে স্বরাজ নামে নামকরণ করেছিলেন

0 votes

ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাসে বিখ্যাত বুড়িবালামের যুদ্ধের সাথে যুক্ত বিখ্যাত বাঙালি বিপ্লবী নেতা যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়কে আমরা বাঘা যতীন নামে চিনি। 

যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় (৭ ডিসেম্বর ১৮৭৯ – ১০ সেপ্টেম্বর ১৯১৫) ছিলেন একজন বাঙালি ব্রিটিশ-বিরোধী বিপ্লবী নেতা। তিনি বাঘা যতীন নামেই সকলের কাছে সমধিক পরিচিত।

0 votes

মাদার টেরিজা সরণি (পূর্বনাম পার্ক স্ট্রিট) পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা মহানগরীর অন্যতম প্রধান রাস্তা। জওহরলাল নেহেরু রোড ও পার্ক সার্কাস – মল্লিক বাজার অঞ্চলের যোগাযোগকারী সরণীটি পার্ক স্ট্রিট নামে পরিচিত৷ এটি বহুকাল ধরেই কলকাতার অন্যতম দ্রষ্টব্য হিসাবে বিবেচিত হয়।

মাদার টেরিজা সরণি প্রথমদিকে বেরিং গ্রাউন্ড রোড নামে পরিচিত ছিল। কারণ, এই রাস্তা দিয়ে সাহেবদের শবাধার কবরখানায় নিয়ে যাওয়া হত।পরবর্তীকালে এই অঞ্চলে অবস্থিত কলকাতাস্থ সুপ্রিম কোর্টের চিফ জাস্টিস স্যার এলিজা ইম্পের ডিয়ার পার্ক সহ বাগানবাড়িটির জন্য রাস্তাটি পার্ক স্ট্রিট নামে পরিচিত হয়। সাম্প্রতিককালে কলকাতা পৌরসংস্থা মাদার টেরিজার নামানুসারে রাস্তাটির নামকরণ করে মাদার টেরিজা সরণি। যদিও পুরনো পার্ক স্ট্রিট নামটি আজও বহুল প্রচলিত।

0 votes

নিজামত ইমামবাড়া ভারতের মুর্শিদাবাদে একটি শিয়া মুসলিম জামাতের স্থান। বর্তমান নিজামাত ইমামবাড়াটি ১৮৪৮ খ্রিস্টাব্দে নবাব মনসুর আলী খান নির্মাণ করেছিলেন। এটি নবাব সিরাজউদ্দৌলা নির্মিত পুরাতন ইমামবাড়া ১৮৪২ এবং ১৮৪৬-এর আগুনে ধ্বংস হওয়ার পরে নির্মিত হয়েছিল। এই ইমামবাড়াটি ভারত ও পশ্চিমবঙ্গ তথা এশিয়ার বৃহত্তম ইমামবাড়া।হাজার দুয়ারী প্রাসাদের ঠিক বিপরীতে এবং ভাগীরথী নদী থেকে মাত্র কয়েক ফুট দূরে অবস্থিত।

0 votes

ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি) মূলত গড়ে উঠেছিল জাতীয়তাবাদী নেতা রাসবিহারী বসুর হাতে, ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দে রাসবিহারী বসু এই সেনাবাহিনীর দায়িত্ব সুভাষচন্দ্র বসুকে হস্তান্তর করেণ । একটি আলাদা নারী বাহিনী (রানি লক্ষ্মীবাঈ কমব্যাট) সহ এতে প্রায় ৮৫,০০০ (পঁচাশি হাজার) সৈন্য ছিল।

0 votes

বাঙালির জন্য তার উদ্ভাবিত অভিনব মিষ্টান্ন বিশেষ খ্যাতি অর্জন করে। তার তৈরি মিষ্টান্ন আজকের বাঙালি রসনায় এক গুরুত্বপূর্ণ ও শেষপাতের আবশ্যিক সংযোজন ও পরিবেশন – ব্যাপকভাবে পরিচিত “রসগোল্লা”। ঊনিশ শতকের বাংলায় এই জনপ্রিয় মিষ্টান্ন, সৃষ্টিকর্তা হিসেবে তাঁকে রসগোল্লার কলম্বাস বা রসগোল্লার জনক হিসাবে চিহ্নিত করেছে।

0 votes

স্বাধীনতা পর কুখ্যাত লর্ড ডালহৌসির নামাঙ্কিত এই অঞ্চলটি তাই এই মহান বিপ্লবীত্রয়ের সম্মানার্থে উৎসর্গিত হয়। চত্বরের নতুন নাম হয় বিনয়-বাদল-দীনেশ বাগ বা সংক্ষেপে বিবাদীবাগ।

0 votes

বঙ্গভঙ্গ বাংলার ইতিহাসে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ১৯০৫ সালের ১৬ই অক্টোবর ভারতের ভাইসরয় লর্ড কার্জনের আদেশে ১ম বঙ্গভঙ্গ সম্পন্ন হয়। বাংলা বিভক্ত করে ফেলার ধারনাটি অবশ্য কার্জন থেকে শুরু হয়নি। ১৭৬৫ সালের পর থেকেই বিহার ও ওড়িশা বাংলার অন্তর্ভুক্ত ছিল। ফলে সরকারী প্রশাসনিক এলাকা হিসেবে বাংলা অতিরিক্ত বড় হয়ে যায় এবং ব্রিটিশ সরকারের পক্ষে এটির সুষ্ঠু শাসনক্রিয়া দুরূহ হয়ে পড়ে। বঙ্গভঙ্গের সূত্রপাত এখান থেকেই।

কিন্তু ১৯১১ সালে, প্রচণ্ড গণআন্দোলনের ফলশ্রুতিতে বঙ্গভঙ্গ রহিত হয়। দ্বিতীয়বার বঙ্গভঙ্গ হয় ১৯৪৭ সালে। এর ফলে পূর্ববঙ্গ পাকিস্তানে এবং পশ্চিমবঙ্গ ভারতে যুক্ত হয়। এই পূর্ববঙ্গই পরবর্তীকালে পাকিস্তানের কাছ থেকে এক রক্তক্ষয়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভ করে ও বাংলাদেশ নামক একটি নতুন রাষ্ট্রের সৃষ্টি করে।Source- Wikipedia

0 votes

চৈতন্য মহাপ্রভু (১৪৮৬ খ্রিঃ – ১৫৩৩ খ্রিঃ) ছিলেন ভারতবর্ষে আবির্ভূত এক বহু লোকপ্রিয় বৈষ্ণব সন্ন্যাসী ও ধর্মগুরু মহাপুরুষ এবং ষোড়শ শতাব্দীর বিশিষ্ট সমাজ সংস্কারক। তিনি গৌড়বঙ্গের নদিয়া অন্তর্গত নবদ্বীপে (অধুনা পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলা) হিন্দু ব্রাহ্মণ পণ্ডিত শ্রীজগন্নাথমিশ্র ও শ্রীমতী শচীদেবীর গৃহে জন্মগ্রহণ করেছিলেন।তাঁকে শ্রীরাধাকৃষ্ণের যুুুগল প্রেমাবতার বলা হয়।শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য ছিলেন শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ ও শ্রীমদ্ভগবদ্গীতায় উল্লিখিত দর্শনের ভিত্তিতে ভক্তিযোগ ভাগবত দর্শনের বিশিষ্ট প্রবক্তা ও প্রচারক। তিনি বিশেষত পরম সত্ত্বা রাধা ও কৃষ্ণের উপাসনা প্রচার করেন। জাতিবর্ণ নির্বিশেষে ব্রাহ্মণ থেকে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী পর্যন্ত শ্রীহরি নাম, ভক্তি ও হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র বিতরণ করেন যা শ্রীকলিসন্তরন উপনিষদে ও শ্রীপদ্মপুরাণের হরপার্বতী সংবাদে উল্লেখিত রয়েছে। হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্রকে এই কলিযুগে জড়জগৎ থেকে মুক্তি পেয়ে পারমার্থিক ধামে যাবার একমাত্র পন্থা হিসেবে গন্য করা হয়।

হরের্নাম, হরের্নাম, হরের্নামৈব কেবলম্।

কলৌঃ নাস্ত্যেব নাস্ত্যেব নাস্ত্যেব গতিরন্যথা।।

মহামন্ত্র
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।

0 votes

বেঙ্গল ন্যাশনাল কলেজ ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে বেঙ্গল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট এর সঙ্গে মিশে যায় । ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে ভারতের মধ্যে এই প্রতিষ্ঠান প্রথম কেমিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর পাঠ দেওয়া শুরু করে । ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে এটি যাদবপুরে স্থানান্তরিত হয় । ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে এর নামকরণ হয় ‘কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি’ । ১৯৫৫ তে এটি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত হয় ।

0 votes

2023 সালে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট হিসেবে ঘোষিত হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের বোলপুরের শান্তিনিকেতন। শান্তিনিকেতন, নোবেল বিজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠিত সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক কেন্দ্র, ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান অর্জন করেছে

0 votes

রাধানাথ শিকদার (১৮১৩ – ১৮৭০) একজন বাঙালি গণিতবিদ ছিলেন যিনি হিমালয় পর্বতমালার ১৫ নং শৃঙ্গের (চূড়া-১৫) উচ্চতা নিরূপণ করেন, এবং প্রথম আবিষ্কার করেন যে, এটিই বিশ্বের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। এই পর্বত শৃঙ্গটিকেই পরে মাউন্ট এভারেস্ট নামকরণ করা হয়।

0 votes

বিখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানী আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু তাঁর উল্লেখযেযাগ্য আবিষ্কারের মধ্যে রয়েছে মাইক্রোওয়েভ রিসিভার ও ট্রান্সমিটারের উন্নয়ন, এবং ক্রেসকোগ্রাফ যন্ত্র যা দিয়ে গাছের বৃদ্ধি নিখুঁতভাবে পরিমাপ করা যায় । উদ্ভিদের জীবনচক্র তিনি প্রমাণ করেছিলেন। জগদীশ চন্দ্র বসুর জন্ম ১৮৫৮ সালের ৩০শে নভেম্বর ময়মনসিংহে।

0 votes

আচার্য স্যার প্রফুল্ল চন্দ্র রায় সিআইই, এএনআই, এফআরএএসবি, এফআইএস, এফসিএস (যিনি পি সি রায় নামেও পরিচিত; ২ আগস্ট ১৮৬১ – ১৬ জুন ১৯৪৪) ছিলেন একজন প্রখ্যাত বাঙালি রসায়নবিদ, শিক্ষক, দার্শনিক ও কবি। তিনি বেঙ্গল কেমিক্যালসের প্রতিষ্ঠাতা এবং মার্কারি (I) নাইট্রেটের আবিষ্কারক।

0 votes

রায় বাহাদুর স্যার উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী এফআরএসএম এফআরএস (  উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী ; 19 ডিসেম্বর 1873 – 6 ফেব্রুয়ারি 1946) ছিলেন তাঁর সময়ের একজন শীর্ষস্থানীয় ভারতীয় চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী । তিনি 1922 সালে ইউরিয়া -স্টিবামাইন (কারবোস্টিবামাইড) সংশ্লেষিত করেন এবং নির্ধারণ করেন যে এটি কালাজ্বরের ( ভিসারাল লেশম্যানিয়াসিস) একটি কার্যকর চিকিৎসা।

0 votes

বিজ্ঞানী এবং উদ্ভাবক অধ্যাপক ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কু ।

0 votes

১৯১১ সালে প্রথম ভারতীয় ফুটবল ক্লাব হিসেবে এ মর্যাদাপূর্ণ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হবার কৃতিত্ব অর্জন করে মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাব। দলটি ইস্ট ইয়র্কশায়ার রেজিম্যান্ট দলকে ২-১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছিল।

0 votes

বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন (সল্টলেক স্টেডিয়াম) হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধাননগরে অবস্থিত একটি বহুমুখী ব্যবহারযোগ্য স্টেডিয়াম। ২০১৭ সালের হিসেব অনুযায়ী, এই স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা ৮৫,০০০।এই আসনসংখ্যা অনুযায়ী এটি ভারতের বৃহত্তম স্টেডিয়াম।

Showing 1 - 20 of 830 results
এগুলিও পড়তে পারেন -

Back to top button