Posts by malinsarkar

1 vote

যতীন্দ্রচরণ গুহ (১৩ মার্চ ১৮৯২ – ২ জানুয়ারি ১৯৭২) ওরফে গোবর গোহ (সাহেবদের উচ্চারণে ‘গুহ’ হয়ে গিয়েছিল ‘গোহ’) ছিলেন এক বিশ্ববিখ্যাত ভারতীয় কুস্তিগীর ও পালোয়ান। ১৯২১ সালে তিনি প্রথম এশীয় ব্যক্তি যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত বিশ্ব লাইট হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন।

0 votes

মোহাম্মদ শামি আহমেদ (Mohammed Shami)

0 votes

আরতি সাহা (২৪শে সেপ্টেম্বর ১৯৪০ – ২৩ আগস্ট ১৯৯৪) একজন ভারতীয় সাঁতারু। তিনি মাত্র চার বছর বয়স থেকেই সাঁতার শেখা শুরু করেন।

0 votes

Jhulan Goswami (ঝুলন গোস্বামী)

0 votes

দেশের মধ্যে ব্যাডমিন্টনের শাটল কক তৈরির একমাত্র জায়গা। এক সময় রমরমা থাকলেও এখন অস্তিত্ব বাঁচানোর লড়াইয়ে সামিল এখনকার শ্রমিকেরা।

0 votes
0 votes

পর্বতের নীচের দিকে হিমবাহ নেমে এলে তার চাপে ও ঘর্ষণে অনেক সময় হ্রদ সৃষ্টি হয়। যেমন। ইটালির গার্ডা, ম্যাজিওর প্রভৃতি হ্রদ, উত্তর আমেরিকা ও কানাডার সীমান্তবর্তী সুপিরিয়র, মিচিগান, হিউরন, ইরি ও আন্টারিও নামে পাঁচটি হ্রদ কোয়ার্টারনারী বরফযুগের মহাদেশীয় হিমবাহের ক্ষয়, বহন ও অবক্ষেপণের ফলে সৃষ্টি হয়েছে।

হিমবাহ বাহিত গ্রাবরেখা দ্বারা নদীর পথ রুদ্ধ হয়েও অনেক সময় হ্রদ সৃষ্টি হয়। আল্পস এবং হিমালয়ের কুমায়ুন অঞ্চলে এরকম অনেক হ্রদ দেখা যায়। উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহ সৃষ্ট সার্কে জল জমে হ্রদের সৃষ্টি হয়। হিমালয়ের হিমবাহ অধ্যুষিত অঞ্চলে এই রকম হ্রদ দেখা যায়।

0 votes

আগ্নেয়গিরির লাভা প্রবাহ দ্বারা নদীপ্রবাহ বন্ধ হয়ে গিয়ে অনেক সময় হ্রদের সৃষ্টি হয়। একে লাভা বাঁধ হ্রদ বলে। ফ্রান্সের আডন অঞ্চলে এই রকম হ্রদ দেখা যায়।

মৃত আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখে বৃষ্টির জল জমে হ্রদের সৃষ্টি হয়। উত্তর সুমাত্রায় অবস্থিত টোবা হ্রদ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওরিগন প্রদেশের মাজামা হ্রদ এবং ভারতের রাজস্থান রাজ্যের সোনার হ্রদ এই জাতীয় হ্রদ।

0 votes

ভূমিকম্পের ফলে ভূ-পৃষ্ঠে চ্যুতি বা ধস নামার জন্যও অনেক সময় হ্রদের সৃষ্টি হয়। হিমালয়ের কুমায়ুন ও গাড়োয়াল অঞ্চলে এই হ্রদ দেখা যায়।

0 votes

ভূ-আন্দোলনের ফলে উপকূলভাগ অসমানভাবে বসে গিয়ে হ্রদের সৃষ্টি করে। পশ্চিম ইউরোপে নরওয়ে ও সুইডেনের তীরভূমিতে এই রকম হ্রদ দেখা যায়।

0 votes

ভূ-আন্দোলনের ফলে সমুদ্রের কোন অংশ অসমান ভাবে উঁচু হয়ে মূল সমুদ্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এবং সেখানে হ্রদ সৃষ্টি হয়। স্বাভাবিক কারণেই এই সব হ্রদের লবণাক্ত জল হয়। যেমন কাস্পিয়ান সাগর।

0 votes

ভূ-আন্দোলনের ফলে ভূ-পৃষ্ঠে “চ্যুতি”দেখতে পাওয়া যায়। দুটো চ্যুতির মধবর্তী অংশ নীচে বসে গেলে “গ্রস্ত উপত্যকার “সৃষ্টি হয়। এই গ্রস্ত উপত্যকায় জল জমে হ্রদের সৃষ্টি হয়।

আফ্রিকার পূর্ব দিকে অবস্থিত টাঙ্গানাইকা, নিয়াসা প্রভৃতি এই জাতীয় হ্রদ। মরুসাগরও এই রকম চ্যুতির ফলে সৃষ্টি হয়েছে এবং এর জলপৃষ্ঠ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৪৩৫ মিটার নিচে অবস্থিত।

0 votes

E-mail (ই-মেইল) হলো ইলেকট্রনিক মেসেজ ট্রান্সফার প্রযুক্তির একটি প্রকার, যা অনলাইনে মেসেজ, ডকুমেন্ট, চিত্র, অডিও ফাইল, ভিডিও ইত্যাদি এক ব্যবহারকারী থেকে অপর ব্যবহারকারীকে পাঠানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। E-mail কোনো সীমিত দূরত্বে দূরবর্তী সংযোগের সাথে মেসেজ প্রেরণ করতে সাহায্য করে, এবং এটি সাধারণভাবে ইন্টারনেটের সাথে সংযোগ প্রয়োজন করে।

এই ইমেল প্রযুক্তির সুবিধাগুলি এবং অসুবিধাগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

সুবিধা:

  1. দূরবর্তী যোগাযোগ: E-mail দ্বারা আপনি দূরবর্তী লোকের সাথে সহজেই যোগাযোগ করতে পারেন, যা আপনার আপনার দূরবর্তী সম্পর্কগুলির সাথে সহায়ক।
  2. দক্ষতা: E-mail আপনার বার্তা সঠিকভাবে প্রিয় বা গুরুত্বপূর্ণ ইমেল এবং সংযোজন দ্বারা শোধানে সাহায্য করে, তাদের সংক্ষিপ্ত অপাকরণ এবং অদ্যাপ্ত করে তোলে।
  3. লো কস্ট: E-mail একটি অত্যন্ত ন্যায্য সম্পাদন যা বিনামূল্যে উপলভ্য। তাহলে ব্যবহারকারীদের প্রেরণ এবং প্রাপক দ্বারা পরিশ্রীণ খরচ নেই।
  4. সময় নির্দিষ্ট নেই: E-mail যেকোনো সময়ে সবে যে যত্ন নেই সাধন করতে দেয়, তাহলে এটি ব্যবহারকারীর সময় অনুসারে অসুবিধা সৃষ্টি করে না।
  5. স্বাধীনতা: E-mail একটি স্বাধীন যাত্ন যা ব্যবহারকারীদের সময়ের মধ্যে প্রেরণ করে, তাদের মেসেজ পাঠানো এবং প্রাপ্ত করার স্বাধীনতা দেয়।

অসুবিধা:

  1. স্প্যাম: স্প্যাম ইমেল অক্ষমতা এবং অস্ত্যবাদী বার্তা সমস্যা সৃষ্টি করে, এবং ব্যবহারকারীদের সময় এবং ইনবক্সে অসংকোচক বার্তা প্রেরণ করে।
  2. ইন্টারনেট সংযোগের আবশ্যকতা: E-mail ব্যবহার করতে ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন, তাহলে কোনো ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলে ইমেল ব্যবহার সম্ভব নয়।
  3. অব্যক্তির মূল্য: E-mail ব্যবহার করতে শিক্ষা এবং তথ্য প্রবেশ সাধন করে, যা কিছু ব্যক্তিদের জন্য একটি সীমিত মূল্যবাদী প্রবৃদ্ধি হতে পারে।
0 votes

Gmail হলো Google দ্বারা পরিচালিত একটি বিশ্ববিদ্যালয় ইমেল সেবা, যা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ইমেল সেবা প্রদানকারীর মধ্যে একটি। এই ইমেল পরিষেবাটি সেবাটির সুবিধাগুলি এবং অসুবিধাগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:

সুবিধা:

  1. মূল অপ্শন: Gmail সহ Google একাউন্টের সাথে একত্রিত থাকে, যা অন্যান্য গুগল প্রোডাক্টস এবং সেবাগুলির সাথে সুবিধা নিয়ে আসে।
  2. বিনামূল্যে: Gmail একটি মূল্যবাদে বিনামূল্যে উपলভ্য ইমেল পরিষেবা, যা অনেক ব্যবহারকারীর জন্য ব্যবহারযোগ্য করে তোলে।
  3. জাদুকরী ইমেল ফিল্টার: Gmail পাওয়া যায় বিশেষ ইমেল ফিল্টার যা ইমেল খাতাতে আপনি এবং আপনার প্রিয় ইমেল নিম্নরূপে সাজাতে সাহায্য করে, যেমন ইমেলের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট রকমের বার্তা অথবা স্প্যাম ইমেল দ্বারা।
  4. 15 GB ফ্রি স্টোরেজ: আপনার ইমেল, সংযোজন ফাইল, ফটো, ভিডিও, ডকুমেন্ট এবং অন্যান্য ফাইলগুলির জন্য Gmail একটি 15 GB স্টোরেজ স্পেস প্রদান করে।
  5. স্থায়ী ইমেল অর্থ স্প্যাম ফিল্টার: Gmail অস্বীকৃত ইমেল নির্দিষ্ট ইমেলের বিপণন এবং স্প্যাম ইমেল নির্ধারণে বেশ কার্যকর হয়।
  6. ইমেল অর্কাইভ: আপনি পুরাতন ইমেল সঞ্চিত এবং সহজেই সন্দেহজনক ইমেল ব্যবস্থাপনা করতে পারেন এবং ইমেল দলীলের মধ্যে তাদের প্রবেশ পাওয়া এই সুবিধা সহায়ক।

অসুবিধা:

  1. প্রাইভেসি সংক্রান্ত চিন্তা: Gmail ইমেল এবং সম্পাদনা করার তথ্য অনুষ্ঠানকে গুগলে প্রদান করে, এবং সেটি গুগল দ্বারা উপাদানগত বিজ্ঞান এবং নোটিফিকেশনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি কিছু ব্যবহারকারীর জন্য একটি প্রাইভেসি চিন্তা উত্পন্ন করতে পারে।
  2. ইন্টারনেট সংযোগ আবশ্যক: ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াতে Gmail ব্যবহার করা সম্ভব নয়, তাহলে ইমেল দেখা, লেখা বা প্রবেশ প্রাপ্ত করা যাবে না।
  3. সংযোজনের আকার সীমিত: Gmail সংযোজনে সীমিত আকারের ফাইল পুর্বাবস্থিত করে, যা কিছু বড় অথবা বেশি ফাইল প্রেরণ অথবা গ্রহণে সীমিত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
  4. মোবাইল অ্যাপ স্বয়ংক্রিয় রকেট নয়: Gmail এর মোবাইল অ্যাপ প্রায়শই পুনঃশুরু হয় এবং ব্যবহারকারী অভিজ্ঞতা সুস্থ নয়।

Gmail এর সুবিধাগুলি এবং অসুবিধাগুলি ব্যবহারকারীর আবশ্যকতা এবং পছন্দে নির্ভর করে। এটি সবার জন্য উপযুক্ত নয়, কিন্তু অনেকের জন্য একটি প্রভাবশালী ইমেল পরিষেবা হতে পারে।

0 votes

জিতিয়া পরব (Jitiya Ashtami)- কৃষিকেন্দ্রিক বংশ পরম্পরার উৎসব। জিতিয়া শব্দটি এসেছে প্রাকৃত শব্দ “জিয়ত” কথা থেকে, যার অর্থ জ্যেন্ত বা জীবিত।

ব্যাখ্যা করা যাক বিষয়টা। মানুষ মরনশীল কথাটি অন্য ভাবে ভাবলে একেবারে মিথ্যা। কিরকম, ধরুন একজন পিতা পুত্র সন্তান রেখে মারা গেলেন। সেই পুত্র বিবাহ করে সেও পুত্র সন্তান রেখে মারা গেলেন। আপাতদৃষ্টিতে মনে হতে পারে মানুষ দুটি মারা গেলেন, কিন্ত একবার গভীরে ভেবে দেখুন পিতা যে পুত্র রেখে মারা যাচ্ছেন সেই পুত্র কিন্ত জিনগত ভাবে তার পিতার উত্তরসুরি বা পিতা সেই পুত্রের মধ্যে বেঁচে আছেন। এভাবেই এক পুত্র থেকে আরেক পুত্রের মধ্যে তার বংশ জীবিত থাকছে। অর্থাৎ, পুত্র যখনই সুস্থ, সতেজ, বীর্যবান হবেন বংশ তখনই জীবিত থাকবে। সন্তানের সুস্থতা কামনা করে বংশ জীবিত রাখা কেন্দ্রিক পরবই হলো জিতিয়া পরব। সেকারণেই অবিবাহিত বা যারা পুত্র সন্তান এখনো লাভ করে নি তারা এই পরব পালন করেন না।

0 votes

ই , এ, অ্যা—এই তিনটি স্বরধ্বনিকে প্রসৃত স্বরধ্বনি বলে।

0 votes

ধ্বনি দু-প্রকার। (ক) স্বরধ্বনি ও (খ) ব্যঞ্জনধ্বনি।

0 votes

বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত মুখনিঃসৃত অর্থবোধক আওয়াজকে ধ্বনি বলে।

0 votes

কম্পিউটারকে ব্যবহারকারীর নির্দেশ গ্রহণ করার উপযোগী গড়ে তোলার প্রক্রিয়াকে বুটিং বলে।

Showing 21 - 40 of 830 results
এগুলিও পড়তে পারেন -

Back to top button