হৃদয় সুস্থ ও সুন্দর রাখার টিপস – হৃদয়ের প্রতি যত্নবান হন অবশ্যই ভালো থাকবেন

পৃথিবীতে ক্রমশ বেড়েই চলেছে হার্টের রোগ। আল্পবয়সীরাও এই রোগ থেকে ছাড় পায় না। তাই সাবধান থাকতে হবে অনেক আগে থেকেই।
প্রতিদিনই আমরা আমাদের কাজে ব্যস্ত থাকি। কোনকিছুর তোয়াক্কা না করেই আমরা বিভিন্ন মানসিক চাপ নিয়ে থাকি। মনের সঙ্গে হার্টের সম্পর্ক বেশ ঘনিষ্ঠ। মন যদি ভালো না থাকে তাহলে তার প্রভাব পরে হার্টের উপরেই। বিশেষ করে আল্পবয়সীদের মধ্যে এই প্রভাব বেশি দেখা দিচ্ছে। যে কোন স্ট্রেস থেকেই আমাদের শরীরে কিছু কিছু হরমোন তৈরি হয়,তার ক্ষতিকর প্রভাব পরে হার্টের উপর। এই অতিরিক্ত চাপ হার্টের অন্য রিস্ক ফ্যাক্টরগুলোকে বাড়িয়ে তোলে। যেমন,মানসিক চাপের জন্য ব্লাডপ্রেশার বাড়তে পারে,কেউ কেউ মানসিক চাপ দূর করতে ধূমপান করে থাকে,যা শরীরের পক্ষে খুবই ক্ষতিকর। সবশেষে সব কিছুর ফল ভোগ করতে হয় হৃদযন্ত্রটিকে। তাই আমাদের চাপ কাটাতেই হবে।
প্রথমে আমাদের মানসিক চাপের কারণ গুলো চিহ্নিত করতে হবে। সেগুলো ছোট ছোট সহজ সমাধানের মধ্যে দিয়ে চাপমুক্ত হতে হবে। যেমন,পরীক্ষার আগে যদি অতিরিক্ত চাপ আসে,তাহলে প্রথম থেকেই অল্প অল্প করে পড়াগুলো পড়ে ফেলতে হবে। এইভাবে আমরা যদি ক্রমশ মানসিক চাপ দূর করতে পারি,তাহলে আমাদের হৃদযন্ত্রটিও সুস্থ থাকবে এবং তার সাথে সাথে আমরাও সুস্থ থাকব। প্রতিষ্ঠিত হতে গেলে,স্বাভাবিক সুখী জীবন পেতে গেলে আমাদের সুস্থ থাকাটা একান্ত কাম্য।