বদহজম থেকে বাঁচার উপায় ১০০% কার্যকারী

আমরা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য নানান ভাবে যত্ন করি। এবং আমাদের শরীরে শক্তি ও সুস্থ রাখতে নানান ধরনের খাবার খেয়ে থাকি। তাদের মধ্যে কিছু কিছু খাবারের ফলে আমাদের শরীরে বদহজমের সৃষ্টি হয়।
এই বদহজম থেকে রেহাই পেতে কিছু ঘরোয়া টিপস যা নিম্ন লিখিত-

১) ভাত খেয়ে বদহজম হলে জোয়ান ও বীটনুন খেতে হবে।
২) ডাল খেয়ে বদহজম হলে জোয়ান ও নুন খেতে হবে।
৩) মাছ খেয়ে বদহজম  হলে কাজি পান খেতে হবে।
৪) মাংস খেয়ে বদহজম  হলে  জোয়ান ও নুন খেতে হবে।
৫) রুটি খেয়ে বদহজম  হলে  জোয়ান ও নুন খেতে হবে।
৬) পিঠে খেয়ে বদহজম  হলে  বেশি করে ঠাণ্ডা জল খেতে হবে।
৭) পায়েস খেয়ে বদহজম  হলে কাচা মুগডাল চিবিয়ে খেতে হবে।
৮ ) নারকেল খেয়ে বদহজম  হলে  চাল খেলে উপকার হবে।
৯) দুধ খেয়ে বদহজম  হলে  ঘোল খেলে উপকার হবে ।
১০) খিচুড়ি খেয়ে বদহজম  হলে  সৈন্ধব লবন খেতে হবে।
১১) ঘুগনি খেয়ে বদহজম  হলে  হরিতকি খেয়ে হবে।
১২) কুল খেয়ে বদহজম  হলে  গরম জল খেতে হবে।
১৩) কাঁঠাল খেয়ে বদহজম  হলে  কাঁঠালবিচি বা কলা খেতে হবে।
১৪) কলা খেয়ে বদহজম  হলে  নুন খেতে হবে।
১৫) তালশাস খেয়ে বদহজম  হলে  চাল খেতে হবে।
১৬) তেলেভাজা খেয়ে বদহজম  হলে  জোয়ান ও নুন খেতে হবে।
১৭) জাম খেয়ে বদহজম  হলে  হরিতকি খেতে হবে।
১৮) ঘি খেয়ে বদহজম  হলে  গোঁড়া লেবু খেতে হবে।
১৯) মাখন খেয়ে বদহজম  হলে  ত্রিফলার জলে উপকার হয়।
২০) লুচি খেয়ে বদহজম  হলে  পিঁপুল চুর্ন খেলে উপকার।
২১) মালপোয়া খেয়ে বদহজম  হলে  জোয়ান খেতে হবে।
২২) সুজির হালুয়া খেয়ে বদহজম  হলে  কর্পুর জল খেতে হবে।
২৩) মদ খেয়ে বদহজম  হলে তেঁতুল জল খেতে হবে।
২৪) তৈলাক্ত দ্রব্য খেয়ে বদহজম  হলে  আমানি খেতে হবে।
২৫) মধু খেয়ে বদহজম  হলে  পিঁপুল চুর্ন খেতে হবে।
২৬) আম খেয়ে বদহজম  হলে  মিছরি খেতে হবে।
২৭) বেল খেয়ে অজীর্ন হলে মৌরি খেতে হবে।
২৮) কুমড়ো খেয়ে বদহজম  হলে আদা খেতে হবে।
২৯) নুন খেয়ে বদহজম  হলে আমানি খেতে হবে।